স্মার্টফোন এবার মেটাবে বধিরতার সমস্যাও। কোয়াডিও ডিভাইসেস নামে একটি সংস্থা কিউ প্লাস নামে এমন একটি অ্যাপ বানাচ্ছে, যা হিয়ারিং এড হিসাবে কাজ করবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, ভারতে ৬ কোটি মানুষ কানে কম শোনার সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু হিয়ারিং এড ব্যবহার করেন মাত্র ৬ লক্ষ। বাকিদের অনেকেই কম শোনার সমস্যা নিয়ে সচেতন নন। কোয়াডিও ডিভাইসেস সংস্থার এক কর্তা বলেছেন, ‘আমাদের অ্যাপ যে শুধু হিয়ারিং এড হিসাবে কাজ করবে তা-ই নয়, বধিরতা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতেও সাহায্য করবে। কার সমস্যা কতটা গুরুতর সেটাও পরীক্ষা করে নেবে এই অ্যাপ। ইনস্টল করার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবহারকারীর শ্রবণশক্তি পরীক্ষা পরখ করা হবে। সমস্যার গুরুত্ব অনুযায়ী অ্যাপটি শব্দ বাড়ানোর কাজ করবে।’ গুগল স্টোর থেকে বিনামূল্যে অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে। শোনার জন্য হেডফোন বা অন্য কোনো যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে না।
এজন্য ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখতে শুরু করে অনেক কিশোর-কিশোরী। শুরুতে ত্বক কিছুটা পরিষ্কার লাগলেও লাগাতার মাখতে থাকলে মুখে কালচে ছোপ পড়ার পাশাপাশি মুখে, গলায়, হাতে বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি, র্যাশ, ব্রণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক শুকিয়ে গিয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। অন্তত ত্বক বিশেষজ্ঞরা সে কথা বলছেন। বিশেষজ্ঞরা আরো বলছেন, ফর্সা হওয়ার ক্রিমে মার্কারি, লেড, স্টেরয়েড, নানান প্রিজার্ভেটিভসহ অজস্র রাসায়ানিক থাকে; যা আমাদের ত্বকের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর। এজন্য ত্বক বিশেষজ্ঞরা ক্রিম মাখা বন্ধের কথা বলেন।
তার পরেও ত্বক ফর্সাকারী ক্রিমের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। বিশ্বের বৃহত্তম বিপণন গবেষণা জার্নাল ‘রিসার্চ অ্যান্ড মার্কেটস’-এ প্রকাশিত গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, ২০২৩ নাগাদ কেবল ভারতে ফেয়ারনেস ক্রিমের ব্যবসা বেড়ে দাঁড়াবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। প্রত্যেক মানুষ আলাদা আলাদা ত্বকের রং নিয়ে জন্মায়। পৃথিবীর কোনো ক্রিম বা লোশনের সাধ্য নেই সেই রংকে ফর্সা করে দেওয়ার। প্রত্যেক মানুষ যে রং নিয়ে জন্মেছে, সেই রং ফর্সা করা যায় না। তবে ত্বকের রং সূর্যের অতিবেগনি রশ্মির প্রভাবে কালচে হয়ে যায়। ফর্সা হওয়ার ক্রিম মাখলে কালো হওয়া আটকানো যায় না।